UVa http://uva.onlinejudge.org/UVa-live (live-archive) http://icpcarchive.ecs.baylor.edu/ http://livearchive.onlinejudge.org/SPOJ http://www.spoj.pl/Topcoder http://www.topcoder.com/tcPOJ http://poj.org/Project Euler http://projecteuler.net/IPSC http://ipsc.ksp.sk/Codeforces http://codeforces.com/USACO competitions http://ace.delos.com/contestgateUSACO training http://ace.delos.com/usacogatecodechef http://www.codechef.com/Timus http://acm.timus.ru/
Tuesday, December 31, 2013
online judge
Monday, December 23, 2013
Pomegranate
Nutritional value per 100 g (3.5 oz) | |
---|---|
Energy | 346 kJ (83 kcal) |
Carbohydrates | 18.7 g |
- Sugars | 13.67 g |
- Dietary fiber | 4 g |
Fat | 1.17 g |
Protein | 1.67 g |
Thiamine (vit. B1) | 0.067 mg (6%) |
Riboflavin (vit. B2) | 0.053 mg (4%) |
Niacin (vit. B3) | 0.293 mg (2%) |
Pantothenic acid (B5) | 0.377 mg (8%) |
Vitamin B6 | 0.075 mg (6%) |
Folate (vit. B9) | 38 μg (10%) |
Choline | 7.6 mg (2%) |
Vitamin C | 10.2 mg (12%) |
Vitamin E | 0.6 mg (4%) |
Vitamin K | 16.4 μg (16%) |
Calcium | 10 mg (1%) |
Iron | 0.3 mg (2%) |
Magnesium | 12 mg (3%) |
Manganese | 0.119 mg (6%) |
Phosphorus | 36 mg (5%) |
Potassium | 236 mg (5%) |
Sodium | 3 mg (0%) |
Zinc | 0.35 mg (4%) |
Sunday, December 22, 2013
৫টি খাবার দূর করে দেবে আপনার সকল বিষণ্ণতা
বর্তমানে আমাদের মধ্যে অনেককেই বিষাদ ও অবসন্নতা দূর করবার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ কিংবা ওষুধের সাহায্য নিতে হচ্ছে। অথচ আমাদের দেহ স্বয়ংক্রিয়ভাবে মানসিক প্রশান্তি সৃষ্টিকারী কেমিক্যাল তৈরি করে, যেগুলো ‘এন্ডোরফিনস’ নামে পরিচিত। এই এন্ডোরফিনসের প্রস্তুতি হয় খাদ্যের বিশ্লেষণের মাধ্যমে, তাই যে সকল খাবার এর উৎপাদনের সহায়ক পুষ্টিগুণসম্পন্ন সেগুলো চটজলদি আপনার মনকে করে তুলতে পারে উৎফুল্ল। অপরদিকে নির্দিষ্ট কিছু মিনারেল ও ভিটামিন যেমন ভিটামিন বি-১২, ভিটামিন সি, আয়রন, পটাসিয়াম, জিঙ্কের অভাবে এন্ডোরফিনের স্বাভাবিক পরিমাণ কমে যেতে পারে যা আপনাকে করে তুলবে বিষণ্ণ, অবসাদগ্রস্ত এবং এমনকি কর্মশক্তিও হ্রাস পেতে পারে। তাই কেবল অতিরিক্ত মানসিক চাপই না বরং ভুল খাবারও দায়ী হতে পারে আপনার বর্তমান অবসাদের গুরুত্বপূর্ণ কারণ ।শুধুমাত্র সঠিক খাদ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই অবসাদ দূর সম্ভব?চলুন জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু খাবারের কথা যা আপনার সকল বিষণ্ণতা দূর করে দেবে নিমিষেই, করে তুলবে আপনাকে উচ্ছল ও প্রাণবন্ত
চকলেটঃ
চকলেট কার না প্রিয়? আর যখন মনটা খারাপ থাকে তখন একটা চকলেট বারই বুঝি হঠাৎ মনটা ভালো করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। এটি কেবলই একটি যুগপৎ ঘটনা নয় বরং বৈজ্ঞানিক গবেষণায় প্রমাণিত। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যাদের অধিক বিষণ্ণতার রেকর্ড রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে ডার্ক চকলেট মানসিক অবস্থার উন্নয়নে কার্যকরী ভূমিকা রেখে থাকে। এটি মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে যা আপনার মেজাজ এবং কাজের মনোযোগীতায় তাৎক্ষনিক পরিবর্তন আনে। এছাড়াও এতে রয়েছে ট্রিপ্টোফ্যান এবং ম্যাগনেসিয়াম যা আপনার পেশীকে শিথিল করে বিষণ্ণতা ও উদ্বেগ কমিয়ে দেয় এবং অধিক সংবেদনশীলতা সৃষ্টি করে। চকলেটে বিদ্যমান N-অ্যাসাইক্লোইথানল অ্যামিন গ্রুপের কেমিক্যাল রয়েছে যা ব্রেনের বিভিন্ন চ্যানেলে এন্ডোরফিন ক্ষরণের বার্তা পাঠায়। তবে যাদের ক্ষেত্রে বিষণ্ণতা প্রকট নয়, তাদের জন্য ডার্ক চকলেটের তুলনায় মিল্ক চকোলেট অধিক ফলপ্রসূ হয়। চকলেটে প্রশান্তি সৃষ্টিকারী ফেনল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকলেও এতে বিদ্যমান ফ্যাট দ্রুত রক্তের সুগার লেভেল বাড়িয়ে তোলে। তাই লোভ লাগলেও একটু রয়ে সয়ে খাওয়াই ভালো ।
মধুঃ
স্বাস্থ্যগুণ বিবেচনায় চিনির তুলনায় মধু অনেক বেশি উপকারী। এতে রয়েছে কিম’পফেরাল ও কোয়েরসিটিন যা বিষণ্ণতা দূর করতে সাহায্য করে এবং বহিরাগত অ্যান্টিজেন ও অ্যান্টিবডিকে দূর করে আপনার মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখে । প্রতিদিনই নানাভাবে মিষ্ট স্বাদের জন্য চিনির ব্যবহার আমাদের রক্তের সুগার-লেভেল বাড়িয়ে দেয় এবং মেদবাহুল্য সৃষ্টি করে যার কোনটাই মধু করে না করেও চিনির পরিপূরক হিসেবে কাজ করতে পারে ।
পাসতাঃ
বর্তমান শহুরে জীবনে এক বহুল পরিচিত এবং জনপ্রিয় খাবার এই পাসতা। বয়স এবং স্বাস্থ্যভেদে সকলের কাছেই এটি যেমন উপাদেয় তেমনি উপকারীও বটে । এতে কোন ফ্যাট নেই, আছে কিছু জটিল কার্বোহাইড্রেট আর ট্রিপ্টোফ্যান এবং L-ফিনাইল অ্যালানিন নামক দুটি অ্যামাইনো এসিড জাতীয় প্রোটিন যা এন্ডোরফিন উৎপন্ন করে। দেখা গিয়েছে যে, এই দুই জাতীয় প্রোটিনের অভাবে অবসন্নতা সৃষ্টি হয়ে থাকে। ময়দার তুলনায় আটা থেকে তৈরি পাস্তা অধিক পুষ্টিগুণসম্পন্ন, কেননা এতে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স পাওয়া যায় ।
কলাঃ
কলায় রয়েছে ৪২২ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম যা নার্ভের কার্যক্রমের একটি মূল চালিকাশক্তি । কলায় বিদ্যমান প্রাকৃতিক শর্করা উপাদানগুলো খুব দ্রুত রক্তস্রোতে মিশে যায় এবং কম সময়ে কর্মশক্তি প্রদান করে । এতে প্রচুর স্টার্চ জাতীয় কার্বোহাইড্রেট রয়েছে যা মানসিক প্রশান্তি ধরে রাখতে সহায়তা করে । সবচেয়ে আদর্শ খাবার হিসেবে সমাদৃত এই খাবারটি তাই হয়ে উঠতে পারে আপনার খাদ্যতালিকার নিত্যদিনের সঙ্গী ।
আইসক্রিমঃ
নাম শুনলেই যেন জিভে জল আসে! প্রধানত দুধ থেকে তৈরি বলে বেশির ভাগ প্রোডাক্টের ভেতর ভিটামিন-এ, রিবোফ্লাভিন, ভিটামিন বি-১২, ক্যালসিয়াম এবং দুধের স্বাস্থ্যকর প্রোটিন পাওয়া যায় । তবে সবচেয়ে সুস্বাদু আইসক্রিমগুলোতে বেশির ভাগ সময়ই উচ্চমাত্রায় ফ্যাট এবং কার্বোহাইড্রেট থাকে বলে এর অধিক ব্যবহার আপনাকে সহজেই স্থূলকায় করে তুলতে পারে । এর পরিপূরক হিসেবে আপনি রোজ সকালের নাস্তায় প্রোবায়োটিক দই খেতে পারেন, সাথে থাকতে পারে পছন্দের কোন ফল । এছাড়াও যে কোন সুপারশপে বিভিন্ন স্বাদের প্রকরণের মধ্য থেকে বেছে নিতে পারেন আপনার পছন্দেরটি ।
Thursday, December 19, 2013
Sunday, December 15, 2013
কবিতা
কবিতা..
তুমি স্বপ্নচারিনী হয়ে খবর নিও না
কবিতা..
এই নিশাচর আমায় ভেবো না সুখের
মোহনা
দেখবে আমাদের ভালোবাসা...
হয়ে গেছে কখন যেন
পদ্ম পাতার জ্বল। ●●
বেদনাশিক্ত অশান্ত এই মন
খুঁজে ফিরে মেটায় প্রয়োজন।
যতদূরে জানে এ ব্যাকুল হৃদয়
নীল বিষের পেয়ালা মনের বাঁধন। ●●
দেখবে আমাদের ভালোবাসা...
হয়ে গেছে কখন যেন
পদ্ম পাতার জ্বল।
নয়ন গভীরে আঁকি না
নিবিড় আঁধার ছোঁয়ায় হৃদয় প্রতিমা
কোঁথায় হারালে বলো পাবো তোমায়
বসন্তে মাতাল আমি এক অপূর্ণতা। ●●
দেখবে আমাদের ভালোবাসা...
হয়ে গেছে কখন যেন
পদ্ম পাতার জ্বল।
-- লেখক
তুমি স্বপ্নচারিনী হয়ে খবর নিও না
কবিতা..
এই নিশাচর আমায় ভেবো না সুখের
মোহনা
দেখবে আমাদের ভালোবাসা...
হয়ে গেছে কখন যেন
পদ্ম পাতার জ্বল। ●●
বেদনাশিক্ত অশান্ত এই মন
খুঁজে ফিরে মেটায় প্রয়োজন।
যতদূরে জানে এ ব্যাকুল হৃদয়
নীল বিষের পেয়ালা মনের বাঁধন। ●●
দেখবে আমাদের ভালোবাসা...
হয়ে গেছে কখন যেন
পদ্ম পাতার জ্বল।
নয়ন গভীরে আঁকি না
নিবিড় আঁধার ছোঁয়ায় হৃদয় প্রতিমা
কোঁথায় হারালে বলো পাবো তোমায়
বসন্তে মাতাল আমি এক অপূর্ণতা। ●●
দেখবে আমাদের ভালোবাসা...
হয়ে গেছে কখন যেন
পদ্ম পাতার জ্বল।
-- লেখক
শোনো নীলনয়না
শোনো নীলনয়না
তোমার চোখেতে,
দেখেছি যে আমার
স্বপ্নছবি
শোনো নীলয়না
তোমার ছায়াতে
মিশে থাকে যেন
পাহাড় নদী
আমি তোমার কাছে খুঁজে ফিরি
হারিয়ে
পথের ঠিকানা
জানো কি, তুমি ওগো তন্বী মেয়ে
দিশেহারা
কত যে রাত
কেটেছে জোছনার আশায়
কেটেছে জোছনার আশায়
তোমার চোখেতে,
দেখেছি যে আমার
স্বপ্নছবি
শোনো নীলয়না
তোমার ছায়াতে
মিশে থাকে যেন
পাহাড় নদী
আমি তোমার কাছে খুঁজে ফিরি
হারিয়ে
পথের ঠিকানা
জানো কি, তুমি ওগো তন্বী মেয়ে
দিশেহারা
কত যে রাত
কেটেছে জোছনার আশায়
কেটেছে জোছনার আশায়
আশা-নিরাশাতে
আমি ভাসাই তরী
বুকে কষ্ট নিয়ে
আমি বাজি ধরি
পাবো কি বলো ঠাঁই
তোমার আঁচলে
আঁকাবাঁকা পথে
নদী যেমন সাগরে
আমি তোমার কাছে খুঁজে ফিরি
হারিয়ে
পথের ঠিকানা
জানো কি, তুমি ওগো তন্বী মেয়ে
দিশেহারা
কত যে রাত
কেটেছে জোছনার আশায়
কেটেছে জোছনার আশায়
আমি ভাসাই তরী
বুকে কষ্ট নিয়ে
আমি বাজি ধরি
পাবো কি বলো ঠাঁই
তোমার আঁচলে
আঁকাবাঁকা পথে
নদী যেমন সাগরে
আমি তোমার কাছে খুঁজে ফিরি
হারিয়ে
পথের ঠিকানা
জানো কি, তুমি ওগো তন্বী মেয়ে
দিশেহারা
কত যে রাত
কেটেছে জোছনার আশায়
কেটেছে জোছনার আশায়
কৃষ্ণকলি
কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি,
কালো তারে বলে গাঁয়ের লোক।
মেঘলাদিনে দেখেছিলেম মাঠে
কালো মেয়ের কালো হরিণ-চোখ।
ঘোমটা মাথায় ছিলনা তার মোটে,
মুক্তবেণী পিঠের 'পরে লোটে।
কালো? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
ঘন মেঘে আঁধার হল দেখে
ডাকতেছিল শ্যামল দুটি গাই,
শ্যামা মেয়ে ব্যস্ত ব্যাকুল পদে
কুটির হতে ত্রস্ত এল তাই।
আকাশ-পানে হানি যুগল ভুরু
শুনলে বারেক মেঘের গুরুগুরু।
কালো? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
পূবে বাতাস এল হঠাত্ ধেয়ে,
ধানের ক্ষেতে খেলিয়ে গেল ঢেউ।
আলের ধারে দাঁড়িয়েছিলেম একা,
মাঠের মাঝে আর ছিল না কেউ।
আমার পানে দেখলে কিনা চেয়ে,
আমি জানি আর জানে সেই মেয়ে।
কালো? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
এমনি করে কাজল কালো মেঘ
জ্যৈষ্ঠমাসে আসে ঈশান কোণে।
এমনি করে কালো কোমল ছায়া
আষাঢ়মাসে নামে তমাল-বনে।
এমনি করে শ্রাবণ-রজনীতে
হঠাত্ খুশি ঘনিয়ে আসে চিতে।
কালো? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি,
আর যা বলে বলুক অন্য লোক।
দেখেছিলেম ময়নাপাড়ার মাঠে
কালো মেয়ের কালো হরিণ-চোখ।
মাথার পরে দেয়নি তুলে বাস,
লজ্জা পাবার পায়নি অবকাশ।
কালো? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
কালো তারে বলে গাঁয়ের লোক।
মেঘলাদিনে দেখেছিলেম মাঠে
কালো মেয়ের কালো হরিণ-চোখ।
ঘোমটা মাথায় ছিলনা তার মোটে,
মুক্তবেণী পিঠের 'পরে লোটে।
কালো? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
ঘন মেঘে আঁধার হল দেখে
ডাকতেছিল শ্যামল দুটি গাই,
শ্যামা মেয়ে ব্যস্ত ব্যাকুল পদে
কুটির হতে ত্রস্ত এল তাই।
আকাশ-পানে হানি যুগল ভুরু
শুনলে বারেক মেঘের গুরুগুরু।
কালো? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
পূবে বাতাস এল হঠাত্ ধেয়ে,
ধানের ক্ষেতে খেলিয়ে গেল ঢেউ।
আলের ধারে দাঁড়িয়েছিলেম একা,
মাঠের মাঝে আর ছিল না কেউ।
আমার পানে দেখলে কিনা চেয়ে,
আমি জানি আর জানে সেই মেয়ে।
কালো? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
এমনি করে কাজল কালো মেঘ
জ্যৈষ্ঠমাসে আসে ঈশান কোণে।
এমনি করে কালো কোমল ছায়া
আষাঢ়মাসে নামে তমাল-বনে।
এমনি করে শ্রাবণ-রজনীতে
হঠাত্ খুশি ঘনিয়ে আসে চিতে।
কালো? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি,
আর যা বলে বলুক অন্য লোক।
দেখেছিলেম ময়নাপাড়ার মাঠে
কালো মেয়ের কালো হরিণ-চোখ।
মাথার পরে দেয়নি তুলে বাস,
লজ্জা পাবার পায়নি অবকাশ।
কালো? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
অমন আড়াল দিয়ে লুকিয়ে গেলে
অমন আড়াল দিয়ে লুকিয়ে গেলে
চলবে না।
এবার হৃদয় মাঝে লুকিয়ে বোসো,
কেউ জানবে না, কেউ বলবে না।
বিশ্বে তোমার লুকোচুরি,
দেশ বিদেশে কতই ঘুরি -
এবার বলো আমার মনের কোণে
দেবে ধরা, ছলবে না।
আড়াল দিয়ে লুকিয়ে গেলে
চলবে না।
জানি আমার কঠিন হৃদয়
চরণ রাখার যোগ্য সে নয় -
সখা, তোমার হাওয়া লাগলে হিয়ায়
তবু কি প্রাণ গলবে না।
না হয় আমার নাই সাধনা,
ঝরলে তোমার কৃপার কণা
তখন নিমেষে কি ফুটবে না ফুল
চকিতে ফল ফলবে না।
আড়াল দিয়ে লুকিয়ে গেলে
চলবে না।
Tuesday, December 10, 2013
Thursday, December 5, 2013
Latitude-Longitude
|
|
Santa Clara
Zip Code | County | Time Zone |
---|---|---|
95050 | Santa Clara | Pacific Standard Time |
95051 | Santa Clara | Pacific Standard Time |
95052 | Santa Clara | Pacific Standard Time |
95053 | Santa Clara | Pacific Standard Time |
95054 | Santa Clara | Pacific Standard Time |
95055 | Santa Clara | Pacific Standard Time |
95056 | Santa Clara | Pacific Standard Time |
California
Subscribe to:
Posts (Atom)